একটুখানি চলার পথেও এত কিছু হওয়ার থাকে!
হয়ে ওঠার নিমেষগুলোয় চোখ বুঁজলে – কালের চাকে
মুখগুলো সব একলা একলা ভিতরফাঁপা কালোয়াতির
পরমান্নে চরম-বিষম খায় দুপুরে; একটি তিতির
খাঁচার মধ্যে খোঁজে, মাংস হওয়ার আগে, নখের ছায়ায়ঃ
আকাশটা কই বলছে না তো, দেখছে আমায় কিসের মায়ায়?
চাইলে হৃদয় – ভাবনার বিষগাছড়াগুলোও পুষ্প হল,
চাইলে বাঁধন – খুদকুঁড়োটাও পায়সান্নের সুবাস দিল,
চাইলে ডানা – বিতন্ডাতেও পেলে দেশের উদ্ভাবনী –
ভালোবাসার সাংগঠনিক প্রকৌশলে ছাঁচলে মণি!
হিন্দের শেষ সবুজ নোঙর! বলতে পার ঢেউয়ের দোলা –
তোমার গানের সুরে আমার একটু বেহুঁশ পিছিয়ে চলা।
No comments:
Post a Comment