পশুত্বটা জাগাচ্ছ বেশ সুখে।
লুঠতরাজের উন্মাদপর্বে
উদ্ভূত হে শাসক!
ওড়াচ্ছ সব নালিশ ধৃষ্ট, শাসনের দর্পে।
ঘুরছে পথে দলে দলে বর্বরতার ধর্মসংস্থাপক!
শাসন ভাবছ বজায় থাকবে এ হুজুগে?
ভক্ত পুষছ নানাবিধ, ছড়াতে এই শাসন।
আফরাজুলের ঘাতকপক্ষে জিগির?
আখলাকের ঘাতকদলের চাকরি?
পহলুখানের ঘাতক-লোপাট রায়?
আর জুনাইদ? ...... বাড়ছে দুর্বৃত্তায়ন!
গণধর্ষণ শাস্তি-বিধান,
নিজের মত বাঁচতে চাওয়া নারীর।
পৌরুষ শুধু যৌনঘাতে
ছিঁড়তে চাওয়া শিশু, বৃদ্ধা শরীর। ...
এতদিন যা গড়েছিল স্বাধীনতার লড়াই,
ঘূণ ধরাচ্ছে বর্বরতার শাস্ত্রপন্ডিতেরা সেই
ন্যায়, নীতি, সংবিধানে ঢুকে।
লুটেরাদের দেয় হয়ত হিসেব যাবে চুকে।
কিন্তু হকের রোজগার তো ঘরে ঘরে দিতে হবে।
তার জন্য শিক্ষাটারও – যতই বেনোজল ঢোকাও –
উপায়গুলো, সবকটাই, করতে হবে।
আর স্বাস্থ্য! ..... নইলে পাড়ার ঢুকবে কোন মুখে?
তোমাদেরই ভক্তদল খাড়া দেখবে, নুড়ো নিয়ে রুখে।
ব্যাঙ্গালোর
১.৯.২০
No comments:
Post a Comment