সমৃদ্ধি এসেছে, ডালে
দোল খাচ্ছে ভাড়াটে খুনেরা।
হিংসক চাহনি ধুয়ে,
নেমেছে মদির সৌম্য ঢল;
রোদ্দুরে ঝিলিক দিচ্ছে
কার্বাইন, ইস্পাতশীতল,
প্রহরীর কাঁধে;
এখন রাতের অন্ন নিরামিষ
বউ নয়, বেশ্যা নয়, বাবুর্চিরা
রাঁধে;
যকৃতের ব্যথা বলে
স্থিতি, জল, গগন, সমীরা
পঞ্চমে পাবক সত্য।
আর সব বাঁচার জঞ্জাল –
হদ্দ চেনা পাড়াটায়
নতুন চাতাল,
ভীড়ে অচেনা
ওস্তাদ,
বেটাইমের হীরু ডাকাত,
ঘোলাজলে
বিলোচ্ছে পুঁটি,
ধরতে রুই, পাট্টাদারী জবর-দখলে –
যদিও এত চট করে প্রমাদ
গুনবে না মূল বন্দোবস্তক’টি,
শাসনে ছিলেন ভালো
এখন যে নেই তাও বেশ
পান রুচিস্নিগ্ধ আলো –
ডালরুটি,
বুদ্ধিবলে সৈন্যদল
বেচে –
যখন যেদিকে দর ভারী;
আছে ঠিকাদারী
ধার্য
দেয় রাজকার্য ছেঁচে।
এলাকায় মাটি আছে,
নেমেছে শিকড়
বেওয়ারিশ স্বপ্ন
আছে ঘরে ঘরে, পোষক-নির্ভর
এবং পাবক সত্য; নিরভ্র
টাটা সুমো থামে
কবেকার রামজীওয়া,
সার্বভৌম বটবৃক্ষ নামে।
No comments:
Post a Comment