কিছুটা
ভিন্ন আলোয় ভরে দিয়ে যাব এই জীবনের মুখ,
কিছুটা
বদলে দিয়ে বদলের স্বর্গীয় সুখ!
বিরাট
বাজার, যাকে তাক করে শিল্পমেলায়
আমিও ভেবেছি
দেব উপহারে এবং কবিতায়
প্রচারের
ছোট স্টল; মূলতঃ যন্ত্র কিছু উদ্ভাবনী
রাখা হবে
স্টলটাতে – বোতাম টিপবে
ঈশ্বরী পাটনী –
ভিডিওতে
দুধভাত এবং সন্তানের মুখের খবর
উপমহাদেশটির
অপ্রধান ইতিহাসে সাঁঝের ডহর …
কত কি
করার আছে! কত কি করার থাকে বাজার জানুক,
কিছুটা
বদলে দিয়ে নিশ্চই যাবে তারা পৃথিবীর মুখ।
তাহাদের
মানবিক উন্নতি, কল্যাণকামী রপ্ত নাগরিকী
মেধাদীপ্ত উচ্চারণে পলকে ধ্বসিয়ে দেয় শতকের ফাঁকি –
কি হবে
এসবে? এই রাষ্ট্রিক বদলের কাঠামোয় ভেবে
(অলক্ষ্যেতে জীবনের জটিলতর অসুখ ঘনায় নীরবে);
কবে কি
হবে না হবে, সংহতি পদাবলী রচে তার তরে?
বরং এখানে
এস, ফ্রেমে এস, আঁধারের ব্যথার শিয়রে …
মূল প্রশ্নে
ফেরে তবু দেশ ক্রমে আত্মিক প্রসারে শতমুখী
সংকটের
রূপে, প্রতিবাদে।
মৃতস্ফীতি বহনে-দেয় ভর্তুকি
বাড়ে,
আর সাথে বাড়ে বাহকের চিত্তমুক্তি সাধন-প্রয়াস –
অর্বাচীন
বোঝেনাকো বস্তুতঃ বিপ্লবী তারা, পরিস্থিতি-দাস!
৬.৩.১৯৯৯
No comments:
Post a Comment