তুমি
এসব বাসজার্নিগুলো করোনি।
কী করে
বুঝবে রাতের ভিডিওতে ধুমধাড়াক্কা ফিল্ম
দেখতে দেখতে জেগে থাকা,
অসহ্য
গানগুলোতে জানলার বাইরে গলা বাড়িয়ে
ধুলোটে আঁধার মাখা মুখে,
বসতভর্তি
ঘুমের কানে বলা –
কী বলা?
মনে
থাকে না এত।
মাঝে
মধ্যে মনে পড়ে বলা কথাগুলোর
বদলে
যাওয়া ফি-বছর –
সাড়ে
তিনটে দশকে
স্বপ্নের
আন্তর্জাতিক মিঠে
রোদ থেকে রোজনামচার
গা-পোড়া
মাঠে মধ্যাহ্নে পৌঁছোন।
তারই
মধ্যে মস্কোর তুষারপাতে ট্যাঙ্কের মাথায়
ইয়েল্তসিনের মাতলামো,
যুগপতন।
বস্তুতঃ
বলার পরিমিতি
বসতের
ঘুমগুলোর আটপৌরে নীরবতা শুনতে দেয় আজ,
হাইওয়ের
দুপাশে নিশ্বাসের ঢেউয়ে মাথা ডোবাই, ভালো লাগে
এক জীবনে এটুকুই সই!
রাতের
সফরগুলো চলছে।
ভিডিওর
জায়গা নিয়েছে সিডি, ডিভিডি, পেনড্রাইভ;
ফিল্মগুলো
বিজাতীয়তর চৌখসপনায়;
ডাইভার্সনে
মাঝে
মধ্যে জ্যাম – সামনে থেকে উগ্রপন্থী হামলার খবর।
নেমে
পেচ্ছাপ করে আবার ফিল্মে ফিরে আসি।
No comments:
Post a Comment