গুছিয়ে কাজ করা বয়স্করা বোঝাতো বার বার
যখনি চিঠি দেবে, কপি রাখবে, না হোক
কার্বন!
শুনিনি তাই হারিয়েছি লিখতে সুখ পাওয়া কিছু
চিঠি, যেমন লম্বা ত্যাগপত্র প্রথম
চাকরির।
উনিশশো তিয়াত্তর সাল; প্রাপক কর্তৃপক্ষও
সদ্য এপারে আসা বাঙালি – মার্জিত, নায়কোচিত!
সেসব যাক, ভাবো বেআক্কেলে; শুনছি দীপ্ত আহ্বান
বইয়ের পৃষ্ঠায়, মানুষের মুখে আমি সেসময় …
বৃক্ষচ্যুত জল অশ্রুতের নিক্বণ ছড়াচ্ছে হাতে!
ইস্তফায় ভরা ছিল বালখিল্য সাহিত্যপ্রয়াস!
তা’বলে কি শেষ হয় ছাপোষার চাকরি জীবনে
ইস্তফা দেওয়ার দর্প! মালিকের মুখের ওপর?
৯.৮.২৪
No comments:
Post a Comment