সেভাবে
দেখলে ভাগলপুরে থাকি নি কোনোদিন,
আসাযাওয়া,
জর্দালু খাওয়ার হল চল্লিশ বছর!
সেসব
রাতও গেছে, ফরাক্কায় নেমে তিনটেয়,
চাদর
পেতে দুঘন্টা শুয়ে প্ল্যাটফর্মে, বেরিয়েছি,
দু’কাপ চা খেয়ে তবে গ্রিল ঝাঁকিয়েছি হোটেলের!
তবু
এই সকালে কালেক্টারিয়েটের মোড়টায়
বিশাল
পাকুড়টার শিকড় দেখে ভাবি শিকড়! –
বড় দুর্গাচরণের
সামনে সন্ধ্যায়, সুবিশাল
পুরোনো
জলাধার; দাঁড়িয়ে ভাবি জল, ছায়াঘন! –
বাংলাকে
পুষ্ট করেছে সেই কবে থেকে! ডিরোজিও,
রামমোহন,
শরত, কাদম্বিনী, রোকেয়া … এমন
আরো
কতজনকে দেশ চিনিয়েছে ভাগলপুর!
…
নির্ঝর
জানালেন একটাও পত্রিকা আর নেই।
ব্রিজে
ওপারের বাসের হাল্লায় শান্ত করি মন।
৬.১০.২৪
No comments:
Post a Comment