ভাবিনি
এত কঠিন হতবুদ্ধি সময়ে হঠাৎ
ভাবব
সম্পর্কটা নিবিড়, মৃত্যুর খবরে তাঁর! –
পার্টিগত?
নেতা-কর্মী? না, ব্যক্তিগত –
যে এদেশে,
দুটো
ভাষায় দুজনে এক বছরে জন্মেছিলাম।
পিঠোপিঠি;
বরং ছোটো তিনি সাকুল্যে উনিশ দিন।
এমনটাও
হতো একত্রে খেললে সন্ধ্যায় দুজনে,
ম্যাচশেষে
কলোনির মাঠে হাঙ্গামায়, বাঁচাতাম
উইকেট
উপড়ে একে অন্যেকে বিপদের ক্ষণে …
বিশের
শেষ দশকের শুরুর নিরালোকে তাঁর
এবং
কমরেড প্রকাশের হয়েছিলাম মুরিদ!
সেসব
সময় থেকে সভায়, প্রশ্ন কাটাছেঁড়ায়
মাঠে,
হলঘরে, মগজের তাড়নায় … অগ্রণী
সুহৃদ,
কত তাজা
উপপাদ্যে এল নতুন সমরাহ্বান!
ছোঁয়াচে
বন্ধুত্ব হাসিটার, ছিল স্থৈর্যের যোগান!
৩০.৩.২৫
ভাবিনি
ইয়েচুরিকে নিয়ে লিখতে চেষ্টা করব,
মানে
ভাবতে চাইব কিছু লেখার মত সাজিয়ে,
মানে
ভাবাটা তিনি-নেতা আমি-কর্মী ছাড়িয়ে হবে
কিছুটা
ব্যক্তিগত যে তিনি আমার থেকে বয়সে
উনিশ
দিন ছোটো মানে যেটাকে বলে পিঠোপিঠি;
তার
মানে এই নয় যে দুজনে একসাথে খেলে
কোনো
মাঠের সন্ধ্যায় স্টাম্প উপড়েছি মারপিটে
বা আমি
বুক দিয়ে তাঁকে আগলেছি ভিনপাড়ায় …
দেশটার
ব্যাপ্তি তো ‘বৈচিত্রেরই চিরউৎসব’,
তাঁর
কথা। বলতাম, সঙ্গে লড়াইও, কমরেড!
যদিও
সে কালসন্ধ্যা ছিল নিরালোক যবে থেকে
এক সঙ্গে
চলা শুরু হল তাঁর লেখার পৃষ্ঠায়
অথবা
পাটনায় কোনো সভায় … আলোর
সন্ধান
একসাথেই
করছি অবশ্যই তিনি নেতা আমি
কর্মী
হয়ে –
কতবার যে এগিয়ে আলো দেখালেন …
অম্লান
হাসিটার বড় দরকার ছিল সবার!
৩.১০.২৪
যদিও
সে কালসন্ধ্যা ছিল নিরালোক যবে থেকে
এক সঙ্গে
চলা শুরু হল তাঁর লেখার পৃষ্ঠায়
অথবা
পাটনায় কোনো সভায় – আলোর
সন্ধান
একসাথেই
করছি অবশ্যই তিনি নেতা আমি
কর্মী
হয়ে –
কতবার যে এগিয়ে আলো দেখাতেন …
অম্লান
হাসিটার বড় দরকার ছিল সবার!
৩.১০.২৪
No comments:
Post a Comment