নব্বইয়েরই
শুরুতে লেনিনের
ছবিটা
দিয়েছিলেন
নীলুদি –
পিছনে
লেখা আছে, তারিখ দেওয়া নেই।
বাইশে
এপ্রিল আসছে, এখনি উঠে দেখে নিলাম।
ম্যাসোনাইট
বোর্ডে
সাঁটানো
ছবি, ল্যামিনেশন উড়ে গেছে …
বিখ্যাত
ছবি লেনিনের, রক্তপতাকার শীর্ষে দিশারি!
কিন্তু
যাঃ, টুপি তো নেই! অথচ টুপি আছে ভেবেই এ লেখা!
(রবীনদা
চিনিয়েছিলেন ম্যাসোনাইট বোর্ড।
এ্যাক্রিলিকে
ভালো কাজ হয়, বলেছিলেন।
একটা
দারুণ ছবিও এঁকেছিলেন আমার;
কারো
পছন্দ নয় বলে লুকিয়ে বাঁচিয়ে রেখেছি।)
এটা
ঠিক যে নব্বইয়ের দিনগুলোয়
রোদ্দুরকে
তার ছায়ায়
খুব
প্রয়োজন ছিলো লেনিনের টুপির নিচে ধরার …
যেমন
লেনিনের ঠোঁটের সেই বাঁকা হাসিটারও!
এখনো
একই রকম রয়ে গেছে প্রয়োজন।
লেনিনেরও
প্রয়োজন হয়ে থাকবে কখনো!
আমার
পছন্দ অবশ্য সিঙ্গল পিস বেরে টুপি,
তাও
সবুজ; জাল ইউএস মেরাইন।
এক সময়
ফুটপাতি ওভারকোটের সঙ্গে পরে
খুব
ঘুরেছি শীতের রাতে …
(মন্তব্য
নিষ্প্রয়োজন, সোভিয়েত বাঁচে নি;
রবীনদার
ছবিতে যদিও
বেরেটা লাল, আমার মাথায়!)
তবে
সবুজ বেরে একটা কিনবো ফের!
তিরিশ
বছর পর ভাবছি –
রোদ্দুরকে
তার ছায়ায়, উড়ন্ত পাখির
ডানার নিচের আঁধারে ধরার
প্রয়োজন
বাঁচিয়ে রাখবো স্টাইলে,
ডান
কানের ওপরে।
ভেবেছিলাম
ভোটে ময়ুরপুঙ্গবের কী হয়, দেখি আগে।
কিন্তু,
নাঃ, এখনই।
৭.৪.২৪
No comments:
Post a Comment