কোনাকুনি
পথ ঘরে চলাচলে দূরত্ব বাড়ায়,
চুরুটের
ধোঁয়া মুখে বলা যায় সমস্যা দুরূহ,
মদের
গেলাসটাও রাখা যায় এক ঢোঁক খেয়ে!
তাইতো
পড়ার ঘরে পথ করে পত্রিকার স্তুপে –
যেদিন
অসহ্য হত, নির্বাসনে লন্ডনের শীত –
মাঝেমধ্যে
বই তুলে আঙুল দেখিয়ে, প্রয়োজনে,
দুই
বন্ধু তর্কযুদ্ধে পোড়াতো মৌচাক বিতণ্ডার,
চাতুরী
ধ্যাড়ালে শাসকের অসহিষ্ণু উচ্চচাপ।
এভাবে
বাড়ানো পথ অনেকটা বন্ধুত্বনির্ভর।
তাও
সে বন্ধুত্ব যদি মিথ্যানাশে হয় মাতোয়ারা।
কখনো
বাড়ায় পথ, ফেরার কথা ভুলে, নিঃসঙ্গও।
বর্ষাচ্ছন্ন
সাঁঝে, কোনাকুনি পথ ধরে মাঝমাঠে,
দাঁড়ায়
অস্থির! মগ্ন আত্মলীন কথোপকথনে
যেন
ভিজে চলে কালের উদ্বেগে, স্বপ্নে, যুযুধান …
৫.১০.২০২৩
No comments:
Post a Comment