গ্রীষ্মের দুপুরে
বসে টিনচালা ভাতের দোকানে
ঘেমেচুমে অপার্থিব
আনন্দে খেয়েছি মাংসভাত!
অথবা স্নেহান্নে
মুগডাল, লঙ্কা, শশার চচ্চড়ি …
দুর্গাবতীর ঝুপড়িঘরে
দুপুরে; মনে আছে অমিত?
খাওয়াগুলো খাওয়া
হয় না বস্তুতঃ, বন্ধুত্বযাপন,
এবং অন্যদিকে – চাখা, সে বসতের রহস্য-মৌতাত।
বেঁচে থাকার সাতকাহন
টানে প্রতিটি বসতে,
ভোরে রেলগেট-কাঁপানো
ট্রেনের ফুলকি খবর,
এমনকি থানার বিটগুলোর
নক্শা রোজকার,
চিত্তাকর্ষী মনে
হয়। যদি এখানেই হতো বাড়ি?
তাও তো ঘুচেছে ভাতমাছ
কিছু স্টিমারঘাটায় –
বালিয়াড়ি ঠেলে হল্ট,
কোয়ার্টার, চিলতে-বাজার …
থাকলে ছুঁয়ে নিতাম
গেটে ঘেমো চিবুকের দাগ,
অপরাহ্নের আলোয় এক
ভিন্ন জন্মের আশ্বাস।
২৩.৫.২৪
No comments:
Post a Comment