এমনকি
কলকাতায় যাওয়াও, হাওয়াই চপ্পলে,
মানে
দরকার পড়লেই হাজির, হাতে ফাইল –
অনিলদার
হাসিতে ছেড়েছি;
এই দ্যাখ্,
কিভাবে
এসেছে!
– পিঠে হাত – খেয়েছ? ওকে নিয়ে যা, এ্যাই!
গড়ার
তাজা নেশায়, নতুন লড়াকু সংগঠন,
ঝাড়খন্ড
সুদ্ধু সেদিনের পুরো বিহার চক্করে,
ডাকলেই
চলে আসতেন বিচক্ষণ মানুষটি! …
তাঁরটাই
ছিল প্রথম আমাদের শ্রীহীন করে
অবসরপ্রাপ্তি
– নাগালের বাইরে যাওয়া হঠাৎ!
তারপর
আর কখনো পাইনি সে-মাতৃত্বস্বাদ।
অনেককিছু
এল-গেল, সগর্বে সভায় বলেছি –
অনিলদার
সংগঠন! তাঁরই শিষ্যসমাহার!
কালচারটা
লড়াইয়ের রক্তে থেকে যায় বস্!
মুখে
মুখে ঘোরে মানুষকে কাছে টানার আখ্যান!
২৩.৫.২৫
No comments:
Post a Comment