আমরা অনেকে নবজাগরণী দায় সারি মানবিক উচ্চারণে!
পিটিয়ে হিন্দুত্ববাদী গুন্ডা দলিত, মুসলমান মারে ঘরে ঢুকে;
চামড়ায় শিহরণ তুলে আমরা বলি আহাহা মানুষ মরেছে!
আহাহা মানুষ তোমরা! মেরোনা নিজ ভ্রাতৃভগ্নীপিতৃমাতৃগণে!
অথবা বলিনা তাও, নৈরাশ্যের মহার্ঘ্য চাদরে ঢেকে পরাভব
চিত্তের উদ্ভাস আঁকি বনছায়ে, পাখির উড়ালে, শাশ্বত সন্ধ্যায়
অথবা নৈরাজ্যে উৎক্ষেপ করি যন্ত্রণার তীক্ষ্ণ শব্দসমাহার …
মৃতের শাসনে যোগাই বয়স, বাড়ে মুনাফার রিরংসা-মোচ্ছব!
কাব্যরাজ্যে ছিল মানুষ শাস্ত্রসম্মত; শ্রমিক, কৃষক – রাজনীতি!
ইদানিং লাইনে দাঁড়াচ্ছে দলিত, মুসলমান, খ্রিস্তান, বৌদ্ধ একে একে –
প্রবেশ দেবে না নবজাগরণ? সত্ত্বার উদ্ভাস এত এদেশের
প্রত্যন্ত প্রত্যহে! তুমিই তো দেখিয়েছ! তবে কেন পক্ষ নিতে ভীতি?
অথবা তোমার ছিল না কখনো! এই ভীতি নব্য ছদ্মআধুনিক!
তুমি তো শিখিয়েছিলে স্পষ্টোচ্চারে সময়ের, সমরাহ্বানের ঋক!
পাটনা
৩০.৮.২৩
No comments:
Post a Comment