এইটে
তাঁর ঠাকুরঘর, থাকবেও এমন।
ঘর বলতে
ঘরও নয় আঁধারে এক কোণ।
ছবিগুলোর
বেড়ে ওঠা বচ্ছরে বচ্ছরে –
শখে
কেনা কাঁসার বালগোপাল, শালুর ‘পরে।
ভাঙা
রাধাকৃষ্ণ বাঁশের, এত সজল আঁকা!
মাটির
গণেশ, রং চটছে, ফেলতে গিয়েও রাখা!
পাঁচ
পাঁচটা শিবলিঙ্গের চারটে উপহার!
বাতিল
ক্যালেন্ডারের শিব, কালীর সংসার।
মহিষাসুরমর্দিনী
আর লক্ষ্মীনারায়ণ।
আছেন
কিছু গুরুও। তিনি শিষ্য কারো নন।
আরো
আছেন, খ্রিষ্ট, বুদ্ধ, সাতশো ছিয়াশি!
অনেক,
মালা তাবিজ … এবং যন্তর একরাশি …
কিসে
কী হয় কে জানে! থাকলে থাকে স্বস্তি!
থাকে
শান্তি – কতক্ষণ? মানেন তো না বর –
প্রদীপ
থেকেই বিড়ি ধরান … তবু
এতেই কাটে
স্নেহমায়া-দুর্ভাবনায়
আবিষ্ট প্রহর।
১৮.৮.২২/জানুয়ারি
২০২৫

No comments:
Post a Comment