এখনো অবাক করে সেই
রাত, শমীর মৃত্যুর পর ফেরা।
ট্রেনে বসে জ্যোৎস্নায়
নিজের ক্ষোভের সঙ্গে মুখোমুখি জেরা।
এবং ঈশ্বরকে ডেকে
সাক্ষী করা, কোথাও যায়নি শমী, এই
বিশ্বচরাচরে থাকবে
সৃজনাক্ষরে জীবনের, যদি সেই
অক্ষর তরঙ্গ হয়,
শীর্ষে মানুষের গতির ফসফোরাস –
আপনার ভাষায় বিশ্বাস
– দুঃখজ্বালার, গ্লানির করে নাশ।
আর শুধু শমী নয়,
কতো মৃত্যু পেরোলেন শুধু খরদীপ্র
শিখা জ্বেলে সৃজনোৎসবের
… কতো আঘাত! সত্য অবিমিশ্র
সম্বল করে এগোতে
শেখালেন, যুগের দায়িত্ব কাঁধে নিয়ে।
ছোট্টো রেণুকা তো
… যেতে নাহি দিব বলে নিজেই গেল হারিয়ে।
আর কর্মঠ মাধুরী?
মাথায় বুলিয়ে হাত, গল্প শোনাতেন?
সৃষ্টিই মুক্তি!
– কালের সঙ্গে যুযুধান হয়ে জানিয়ে গেলেন।
৬.৫.২৪